অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন | Apple iphone 14 Pro Max Price and Specification

অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন | Apple iphone 14 Pro Max Price and Specification সম্পর্কে জানার ইচ্ছা সকল মোবাইল প্রেমিদের। আমাদের দেশে মানুষ সাধারণত আনঅফিশিয়াল ফোন ব্যবহার করে। আর সেটাতেই আমরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।আনঅফিসিয়াল হওয়ায় ফোনের দাম উঠা-নামা করে।

তবে বর্তমানে আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স এর ৬/২৫৬ এর দাম বিভিন্ন দেশের ভেরিয়েন্ট অনুযায়ী ১৩২০০০-১৪২০০০ টাকা এর আশে পাশে অবস্থান করছে।

Table of Contents

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স দাম কত ইন্ডিয়া | Apple iphone 14 Pro Max India Price

এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দেশ ইন্ডিয়া।এদেশের জনসংখ্যাও অনেক বেশি।ভারতের মানুষের অনেকাংশ আইফোন ব্যবহার করে থাকে।

ভারতের মুদ্রাকে বলা হয় রুপি।সে দেশের মুদ্রা অনুযায়ী আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স এর দাম Rs.127000 অর্থাৎ বাংলাদেশী মুদ্রা অনুযায়ী মূল্য দাঁড়ায় ১৬৯০০০ টাকার আশেপাশে।

। অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন | Apple iphone 14 Pro Max Price and Specification

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স দাম কত সৌদি আরব | Apple iphone 14 Pro Max Saudi Arab Price

সৌদি আরবেও আইফোনের জনপ্রিয়তা আছে।সৌদি আরবের মুদ্রাকে রিয়াল বলা হয়।

তাদের মুদ্রা অনুযায়ী সে দেশে আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্সের দাম SAR-4420 অর্থাৎ বাংলাদেশের টাকায় প্রায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা।তবে মার্কেট অনুযায়ী দাম কম বেশি হতে পারে।

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স দাম কত দুবাই Apple iPhone 14 Pro Max price in Dubai 2023

অন্যান্য দেশের মতোই দুবাইয়ে আইফোনের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।দুবাইয়ের মুদ্রাকে বলা হয় দিরহাম।

তাদের মুদ্রা অনুযায়ী সে দেশে আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্সের দাম AED-5099 অর্থাৎ বাংলাদেশের টাকায় প্রায় ১ লাখ ৫৩০০০ হাজার টাকা।তবে মার্কেট অনুযায়ী দাম কম বেশি হয়ে থাকে

আরো পড়ুন: ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ সময়সূচি

iPhone 14 Pro Max এর স্পেসিফিকেশন

ডিসপ্লে(Display) :

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স ফোনটিতে ৬.৭ ইঞ্চি এলটিপিও সুপার রেটিনা XDR OLED ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন আছে।

ফোনটির Resolution 1290×2796 pixels যার পিপিআই ডেনসিটি ৪৬০,HDR10,ডলবি ভিশন,120Hz রিফ্রেশ রেট,1000 nits(typ) ব্রাইটনেস,2000 nits(HBM) ব্রাইটনেস,অলওয়েজ অন ডিসপ্লে,ওয়াইড কালার গ্যামেট সাপোর্টেড।

প্রসেসর(Processor) :

iphone ১৪ প্রো ম্যাক্সে iOS 16 অপারেটিং সিস্টেম দেওয়া হয়েছে। যেখানে A16 Bionic ( 4 nm) চিপসেট রাখা হয়েছে।এছাড়া ফোনটি 6 কোর CPU এবং 5 কোর GPU দ্বারা নির্মিত।

নেটওয়ার্ক(Network) :

জিপিআরএস,ইডিজিই সাপোর্টেড ফোনটিতে 2G,3G,4G,5G নেটওয়ার্ক আছে।

সিম সাপোর্টিং হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ভেরিয়েন্টে ডুয়েল সিম(ন্যানো-সিম এবং ই-সিম) অথবা ডুয়েল ই-সিম,ইউএসএ ভেরিয়েন্টে ডুয়েল ই-সিমের সাথে মাল্টিপল নাম্বার সংযুক্ত, চায়না ভেরিয়েন্টে ডুয়েল সিম (ন্যানো-সিম,ডুয়েল স্ট্যান্ড) সুবিধা আছে।

ক্যামেরা(Camera) :

পেছনের ক্যামেরায় ৪৮ মেগাপিক্সেলের সাথে আছে 12MP টেলিফটো(3x অপটিক্যাল জুম) ক্যামেরা,12MP আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা ও Tof 3D LiDar স্ক্যানার আছে।যার রেজোল্যুশন এবং সেন্সর ৮০০০×৬০০০ পিক্সেল।

সেলফিতেও 12MP ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে।যার রেজোল্যুশন ৪০০০×৩০০০ পিক্সেল। এছাড়া ভিডিও রেকর্ডিং ক্ষমতা 4K@24/25/30/60fps দেওয়া হয়েছে।

ব্যাটারি(Battery) :

পূর্ববর্তী ফোনগুলো তুলনায় ১৪ সিরিজের ফোন গুলোর ব্যাটারি পারফরম্যান্স অনেক শক্তিশালী।অপসারণযোগ্য লি-আয়ন ৪৩২৩ এমএএইচ ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে ফোনটিতে।ফোনটি চার্জ হতে প্রায় ১ ঘন্টা ১০ মিনিট মতো সময় লাগবে।

র‍্যাম ও রোম(Ram and Rom) :

আপনার পছন্দের মোবাইলটিতে র‍্যাম হিসেবে থাকছে ৬ জিবি এবং রোম হিসেবে থাকছে ১২৮জিবি,২৫৬জিবি,৫১২জিবি ও ১টিবি এর চারটি ভেরিয়েন্ট।

আপনাদেরকে আরেকটি বিষয় জানাতে চাই সেটি হলো RAM এবং ROM এর পূর্ণরূপ।যেটা আমাদের অনেকেরই অজানা।

  • RAM- Random Access Memory
  • ROM- Read Only Memory 

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স এর ভালো দিক:

  • মনকাড়া (ব্যাক+ফন্ট) ক্যামেরা।
  • অ্যাপল A16 Bionic (4nm) প্রসেসর।
  • রোদের মধ্যেও ডিসপ্লে দেখতে অসুবিধা হয় না।
  • পকেটে রাখার জন্য কমফোর্টেবল সাইজ।
  • আকর্ষণীয় ডিজাইন।
  • পানি এবং ধুলাবালি প্রতিরোধী। 
  • 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্টেড।

আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স এর তুলনামূলক খারাপ দিক:

  • ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর নেই
  • ৩.৫ এমএম অডিও জ্যাক নেই
  • এফএম রেডিও নেই
  • এক্সটার্নাল কার্ড স্লট নেই
  • NFC সমর্থিত নয়

প্রো এবং প্রো ম্যাক্স এর মধ্যে পার্থক্য । অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন

সাধারণ একটি ফোনের একই মডেলের পরের ধাপকে Pro হিসেবে রিলিজ করা হয়।এক্ষত্রে যে কোন ব্রান্ডই চেষ্টা করে প্রো মডেলকে আরেকটু আপডেট করতে।

তখন দামের পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়।আমরা যখন ফোন কিনি তখন ফোনের স্পেসিফিকেশনের পাশাপাশি দামের দিকের খেয়াল করি। ব্যাটে বলে মিলে গেলে তারপরেই সেই কাঙ্খিত ফোনটা কিনে ফেলি।

বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফোন কোনটি

মোবাইল ফোন একটি বিলাসী পণ্য।এজন্য দাম বেশি হলেও মানুষ একবার যে ফোনটা কিনবে বলে ভাবে দাম বেশি হলেও ঠিকই কিনে ফেলে।প্রতিবছর আইফোন কোন না কোন আকর্ষণ বাজারে নিয়ে আসে।

আপনি কি জানেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফোন কোনটি?হয়তো জানেন আবার হয়তোবা জানেন না।না জানার দোষের কিছু নয়।তবে আমি আজ সে বিষয়ে আপনাদেরকে জানাতে চলেছি।

বর্তমানে বাজারের লেটেস্ট ফোনটি এখন iphone 15 pro max.আপনার হয়তো ভাবছেন আমি আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্সকে আপনাদের সাথে পরিচয় করাতে যাচ্ছি।কিন্তু মোটেও সেটা নয়।

Falcon Supernova iphone 6 Pink Diamond ফোনটি নির্মাণ করেছেন মার্কিন বিলাসবহুল পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ফ্যালকন।কি নামটা শুনে অবাক লাগছে না? হ্যাঁ অবাক লাগারই কথা।কারণ ফোনটি তৈরি করা হয়েছে গোল্ড এবং প্লাটিনাম দ্বারা।

ফোনটি আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে পিছনে বসানো পিংক ডায়মন্ডের জন্য।আপনারা হয়তো বা ভাবতে পারেন ফোনের পিছনে ডায়মন্ড দেওয়ার কারণ কি?কিন্তু ওই যে প্রথমেই বলেছিলাম মোবাইল একটা বিলাসবহুল পণ্য।

ফোনটিতে আছে ১ জিবি র‍্যাম এবং ১৬ জিবি রোম।গোল্ড,প্লাটিনাম এবং ডায়মন্ডে মেশানো ধাতুগুলোর জন্য ফোনটির মূল্য এতোবেশি।এছাড়া ফোনটিতে আছে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।

এই দামি ফোনগুলো আসলে কারা ব্যবহার করে তার সঠিক তথ্য বলা কঠিন।তবে ইন্ডিয়ার কিছু গণমাধ্যম দাবি করে যে ভারতের শীর্ষ ধণী মুকেশ আম্বানির স্ত্রী নীতা আম্বানি এই ফ্যালকন সুপারনোভা আইফোন ৬ পিংক ডায়মন্ড ফোনটি ব্যবহার করেন।

যে তথ্যটি দিয়েছিল দ্য ইকোনমিক টাইমস, দ্য স্টেটসম্যান এবংটাইমস অব ইন্ডিয়াসহ বেশ কিছু গণমাধ্যম।এই ফোনটির দাম প্রায় ৪৪ মিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৪০০ কোটি টাকা।

iphone 15 ব্যবহারকারীর কিছু অভিযোগ । অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন | Apple iphone 14 Pro Max Price and Specification

iphone 15 নিয়ে মানুষের বেশ কিছু অভিযোগ আছে।অনলাইন থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে  গ্লোসারি আইটি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে যাচ্ছে।অল্প ব্যবহারেই এবং গেম খেলার সময় অত্যাধিক গরম হয়ে যাচ্ছে ফোনটি।

অনেক ক্ষেত্রে চার্জ দেওয়ার সময়ও ফোনটি গরম হয়ে যাচ্ছে।ফোনের ডিসপ্লেতে স্ক্র্যাচ পড়া এবং বডিতে আঙুলের ছাপ অনেকের কাছেই দৃষ্টিকটু লাগছে।

পুরানো আইফোন থেকে iphone ১৫ ডাটা ট্রান্সফারেও অনেক ব্যবহারকারী সমস্যায় পড়ছে।তাদের স্ক্রিনে দীর্ঘ সময় ধরে অ্যাপেল লোগোটি আটকে থাকছে,যাকে বলা হয় ফ্রিজিং।

অনেক ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন তাদের ফোনটি অনেক ধীরগতির।তবে এটি ফোনের সমস্যা নয় বরং নতুন উন্মোচিত iOS 17 এর সমস্যা।তবে এটিও বলা হচ্ছে যে আইফোন ১৫ ব্যবহারকারীদের সমস্যাগুলো নতুন সফটওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে সমাধান সম্ভব।

কিন্তু নতুন আইফোনের টাইটেনিয়াম বডিতে যেভাবে আঙুলের ছাপ পড়ছে সেটার আপাতত কোনো সমাধান নেই। এতে ফোনের সৌন্দর্য নষ্ট হলেও অন্য কোন ক্ষতি হবে না বলছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা। আগের আইফোন গুলোর তুলনায় নতুন আইফোনগুলো বেশ ভঙ্গুর।

এটা এমন এক সমস্যা যা সফটওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে সমাধান করা যায় না।তবে অ্যাপেল অর্থাৎ আইফোনের জন্য আশার বাণী হচ্ছে আপডেটের মাধ্যমে বড় সমস্যা গুলো সমাধান করা যাবে।অ্যাপেল ইতোমধ্যে ইঙ্গিত দিয়েছে যে তারা সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য কাজ করছে।  

কেন এতো জনপ্রিয় আইফোন

বিশ্বজুড়ে মুঠোফোনের দুনিয়ায় রাজত্ব করছে অ্যাপলের আইফোন।বাজারে থাকা মুঠোফোনের সাথে এর তুলনা করলে দেখা যায় দামের বিস্তর ফারাক।

অনন্য নকশার কারণে সহজেই চিনে ফেলা যায় ফোনটি। একটি মাত্র বাটন দিয়ে আইফোনের নিজস্বতা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে কোম্পানিটি।এই একটি মাত্র বাটন দিয়ে ফোনের মেইন মেনুতে প্রবেশ করা যায়।

অন্যদিকে এন্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ফোনে একাধিক বাটন থাকে। অনেকের কাছে এই একাধিক বাটন বাড়তি ঝামেলার।

আইফোনের বাইরের নকশার সাথে সাথে ফোনটি কিভাবে চলছে সেই নকশার উপরেও জোর দেয় প্রতিষ্ঠানটি।যে কারণে অল্প সময়ের মধ্যে কোটি কোটি প্রযুক্ত প্রেমির মন কেড়েছে আইফোনের সিরিজগুলো।

বরাবরি নিজেদের প্রোডাক্টগুলোতে সর্বোচ্চ সিকিউরিটি ব্যবস্থা দিয়ে আসছে অ্যাপল। একজন হ্যাকার চাইলেই সহজে আইফোন ব্যবহারকারীর কোন তথ্য হ্যাক করতে পারবে না।

অ্যাপল  কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আবার এন্ড্রয়েড ফোনে খুব সহজেই থার্ড পার্টি অ্যাপ ঢুকে পড়ার ঝুঁকি থাকে কিন্তু অ্যাপলের  অ্যাপ শুধুমাত্র অ্যাপেল স্টোর থেকেই ডাউনলোড বা ইনস্টল করা সম্ভব।

একারণে এ কারণে গড়পড়তা ভাইরাস প্রবেশের ঝুঁকি একেবারেই কম। এছাড়া আইফোন হারিয়ে গেলে find my iphone অ্যাপ ব্যবহার করে খুব সহজেই হারানো আইফোনের লোকেশন খুঁজে বের করা যায়। 

অন্যান্য ফোনগুলো যেখানে থার্ড পার্টির হার্ডওয়ার বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে অ্যাপল  সেখানে নিজেরাই সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার তৈরি করে।

প্রসেসর, র‍্যাম, বডি, ক্যামেরা সবকিছুই অ্যাপল  নিজেই তৈরি করে। অ্যাপলের এই নতুনত্ব এবং বৈশিষ্ট্য এর জনপ্রিয়তার কারণ। 

আইফোনের জনপ্রিয়তার আরেকটি কারণ আইফোনের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম সেটিতে নতুনত্ব সংযোজন। আর এই নতুন ফিচারের কারণে মূলত নতুন সিরিজের আইফোনের জন্য অধীর আগ্রহে থাকেন অ্যাপল প্রেমীরা। 

অ্যাপলের পণ্য বা আইফোন কেনার পর যেকোনো সময় তাদের কাস্টমার সেন্টারে গেলে আপনাকে গ্যারান্টি/ওয়ারেন্টি সেবা  সেবা প্রদান করবে।

এমনকি আপনার কেনা ২০১৫ সালে কেনা ফোনটিতে এখনো নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট পান।অর্থাৎ আইফোন প্রেমীদের পুরানা ফোন ব্যবহার করেও হতাশ হতে হয় না। 

আইফোনের দাম কেন এতো বেশি | অ্যাপল আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স প্রাইজ এবং স্পেসিফিকেশন | Apple iphone 14 Pro Max Price and Specification

আইফোন যে অপারেটিং সিস্টেমে চলে সেটা তাদের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি। অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলো অন্যান্য কোম্পানির অপারেটিং সিস্টেমের আওতায় চলে ফলে এন্ড্রয়েড ডিভাইস গুলো তৈরিতে তুলনামূল খরচ কম হয়।

কিন্তু অ্যাপেল তাদের নিজস্ব সফটওয়্যার তৈরি করতে এবং সফটওয়্যার এর মান ধরে রাখতে অনেক ডলার খরচ করে। যে কারণে ফোনের দামও বেড়ে যায়।এছাড়া অ্যাপেলের প্রসেসরও নিজেদের তৈরি করা অন্যান্য সব কোম্পানির চিপের চেয়ে অনেক শক্তিশালী এবং দ্রুত কাজ করে। এছাড়া সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বছরে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করে অ্যাপল। যে কারণে বেশি দামেই অ্যাপলের ডিভাইস গুলো বিক্রি করতে হয় তাদের।